# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
তত্ত্ব | প্রবক্তা |
|---|---|
খাজনা তত্ত্ব | ডেভিড রিকার্ডো |
তুলনামূলক খরচ তত্ত্ব | ডেভিড রিকার্ডো |
শ্রম বিভাগ তত্ত্ব | অ্যাডাম স্মিথ |
অর্থনীতি | অ্যাডাম স্মিথ |
আধুনিক অর্থনীতি | পল স্যামুয়েলসন |
ইউরো মুদ্রা | রবার্ট মুন্ডেল |
ব্যবস্থাপনা | পিটার ডুকার |
আধুনিক ব্যবস্থাপনা | হেনরি ফেয়ল |
লেইসে ফেয়ার নীতি | অ্যাডাম স্মিথ |
সামাজিক চয়ন তত্ত্ব | অমর্ত্য সেন |
জনসংখ্যা তত্ত্ব | টমাস ম্যালথাস |
কাম্য জনসংখ্যা তত্ত্ব | জন ডাল্টন |
মজুরের উদ্বৃত্ত মূল্য তত্ত্ব | কার্ল মার্কস |
মজুরি তহবিল তত্ত্ব | জে এস মিল |
ভোক্তার উদ্বৃত্ত তত্ত্ব | মার্শাল |
সুদের নগদ পছন্দ তত্ত্ব | লর্ড কিনস |
অভাব সাম্যের তত্ত্ব | হ্যান্স সিংগার |
গ্রেশাম বিধি | স্যার টমাস গ্রেশাম |
অর্থের পরিমাণ তত্ত্ব | আরভিং ফিশার |
বিশ্বগ্রাম | মার্শাল ম্যাকলুহান |
দারিদ্র্যের দুষ্টচক্র | অধ্যাপক নার্কস |
স্বাভাবিক মুনাফা | আলফ্রেড মার্শাল |
মজুরি নির্ধারণ তত্ত্ব | ল্যাসলেকে |
কল্যাণ অর্থনীতি | অমর্ত্য সেন |
- বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রধান খাত- কৃষি ।
- বাংলাদেশ মিশ্র অর্থনীতির দেশ।
- মিশ্র অর্থনৈতিক ব্যবস্থা হল সম্পত্তির ব্যক্তিগত ও রাষ্ট্রীয় মালিকানা।
- বাংলাদেশের সবচেয়ে কম দরিদ্র সীমার নীচে বাস করে কুষ্টিয়া জেলার লোক।
- বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি দরিদ্র সীমার নীচে বাস করে- কুড়িগ্রাম জেলার লোক।
- বাংলাদেশের জাতীয় আয়ের সিংহ ভাগ আসে কোন খাত হতে কৃষি খাত হতে।
- একটা দেশের অর্থনীতিক উন্নয়নের মাপকাঠি- প্রকৃত মাথাপিছু আয় ।
- বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে যুক্তরাষ্ট্র থেকে।
- বাংলাদেশের মুক্তবাজার অর্থনীতি চালু হয় ১ জানুয়ারী ১৯৯১ সালে।
- বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ঋণদাতা গোষ্ঠী- আই.ডি.এ ।
- এক অর্থবছরে দেশের অভ্যন্তরে উৎপাদিত দ্রব্য ও সেবার আর্থিক মূল্যের পরিমাণ GDP।
- প্রবাসীদের আয়কে হিসাবে ধরা হয় NNP |
- GNP, GDP বা NNP সাধারণত বৃহত্তম GNP
- মাথাপিছু আয় বের করার জন্য মোট জাতীয় উৎপাদন ভাগ করা হয় মোট জনসংখ্যা দিয়ে।
- মাথাপিছুর আয়ের দিক দিয়ে বাংলাদেশ নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশ।
- একটা দেশের দরিদ্রসীমা নিরূপণ করা যায়- স্বল্প মাথাপিছু আয় ও জীবনযাত্রার মান ।
- প্রাচীন বাংলার অর্থনীতি বিষয়ক গ্রন্থ- চাণক্যের রচিত কৌটিল্যের “অর্থশাস্ত্র"।
- অর্থনীতিবিদ মার্শাল অর্থনীতিকে ‘কল্যাণের বিজ্ঞান’ হিসেবে অভিহিত।
- অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বলতে বোঝায় জাতীয় উৎপাদন কাঠামো হার।
- অবৈধ অর্থ ব্যবহারে ও লেনদেন রোধে যে আইনটি করা হয় তার নাম মানি লন্ডারিং আইন।
- পুঁজিবাদী সমাজে উৎপাদন যন্ত্র থাকে ব্যক্তিমালিকানার হাতে।
- বাংলাদেশের প্রাইভেট সেক্টরে ব্যবসায়কারীদের সর্বোচ্চ সংগঠন বিজিএমএ।
- ইংরেজি Enterpreneur শব্দের অর্থ- উদ্যেক্তা।
# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
- বাংলাদেশের রাজস্বের প্রধান উৎস- ভ্যাট।
- প্রত্যক্ষ অন্ধের আওতায় পড়ে- আয়কর।
- ‘বেইল আউট' শব্দটি অর্থনীতির সাথে জড়িত।
- VAT অর্থ হল Value Added Tax. (চালু হয় ১ জুলাই ১৯৯১)
- VAT পরোক্ষ কর এবং Excise duty এর বাংলা পরিভাষা আবগারি শুল্ক।
- দেশের প্রথম কর ন্যায়পাল ছিলেন- খায়রুজ্জামান চৌধুরী ।
- ব্যক্তি শ্রেণীভুক্ত করদাতাদের ক্ষেত্রে করমুক্ত আয়ের সীমা ২.৫ লক্ষ টাকা ।
- সাময়িক ভাবে ট্যাক্স মওকুফ করাকে বলা হয়- Tax Holiday
- কর হলো সরকারি কর্তৃপক্ষ দ্বারা সরবরাহ কৃত দ্রব্য বা সেবার বিনিময় প্রদেয় মূল্য।
- কর আদায়ের দায়িত্ব রাজস্ব বোর্ডের।
- কর দুই প্রকার প্রত্যক্ষ কর ও পরোক্ষ কর
- প্রত্যক্ষ কর- শুধু সেই ব্যক্তিকে প্রদান করতে হয়, যে আইনগতভাবে ঐ কর প্রদানে বাধ্য। যেমন- আয়কর, প্রত্যক্ষ কর
- পরোক্ষ কর- যা এক জনের উপর ধায্য হলেও তা আংশিক বা সম্পূর্ণরূপে অপর একজন প্রদান করতে পারে। পরোক্ষ কর- ভ্যাট, আমদানি শুল্ক, রপ্তানি কর, সম্পূরক কর ও মূল্য সংযোজন কর।
# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
২ লাখ ৫০ হাজার
৩ লাখ
৩.৫০ লাখ
৪ লাখ
- কোম্পানির মূলধনের ক্ষুদ্র অংশকে শেয়ার বলে, শেয়ার বাজার অর্থ বাজারের অন্তর্ভুক্ত ।
- বাংলাদেশে দুটি শেয়ার বাজার আছে (ক) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (DSE) (খ) চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (CSE)।
- ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠিত হয়- ২৮ এপ্রিল ১৯৫৪ (প্রথম কার্যক্রম শুরু করে ১৯৫৬, নারায়ণগঞ্জে
- চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৯৫ সালে।
- বাংলাদেশের শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের নাম- BSEC (Bangladesh Securities and Exchange Commission)
- BSEC প্রতিষ্ঠিত হয়-৮ জুন ১৯৯৩ (BSEC-এর পূর্ব নাম ছিল-SEC) এ শেয়ার লেনদেনের ইলেকট্রনিক প্রক্রিয়াকে বলা হয়- De-mat.
- কোম্পানির শেয়ার ও ডিবেঞ্চার ক্রয়ের আমন্ত্রণ জানিয়ে সাধারণ জনগণের নিকট প্রসপেক্টাস প্রচার করা হয় ।
- Blue chip শব্দটি ব্যবহৃত হয় শেয়ার বাজারের ক্ষেত্রে।
# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
- যেসব কারণে মুদ্রাক্ষতি ঘটে- সুদের হার কমিয়ে ঋণের হার বাড়িয়ে দিলে, নতুন টাকা ছাপালে, টাক সরবরাহ না বাড়িয়েও যদি দ্রব্য সামগ্রীর উৎপাদন কমে যায়, বহি:দেশের আক্রমণ হলে।
- মুদ্রাস্ফীতি হলে যে প্রতিক্রিয়া দেখা যায় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পায়, জীবন যাত্রা বায় করতে সৃষ্ট হয়, জাতীয় জা ধাক্কা আসে/জাতীয় অর্থনীতি ধ্বংস হয় ।
- মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ: Name as Opposite of Reason of Inflation খোলা বাজার নীতি। যেমন- প্রাইজব ইন্ডি, ব্যাংক রিজার্ভের হার বৃদ্ধি। মুদ্রাস্ফীতি নিজেই মুদ্রাস্ফীতি কামাতে পারে।
- সাময়িকভাবে মুদ্রাস্ফীতি বন্ধ করা যায়- মুদ্রার সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করে।
- মুদ্রাস্ফীতির কারণ- মুদ্রার সরবরাহ বৃদ্ধি কিন্তু জাতীয় উৎপাদন হ্রাস ।
- মুদ্রার অবমূল্যায়নের উদ্দেশ্য- রপ্তানি বৃদ্ধি করা।
- মুদ্রাস্ফীতি বলতে বুঝায়- সাধারণ দাম স্তর বৃদ্ধি।
- উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির ফলে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত গোষ্ঠী সীমিত আয়ের জনগোষ্ঠ।
# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
- GDP- Gross Domestic Product: একটি দেশের ভৌগোলিক সীমারেখার মধ্যে এক বছরে উৎপাদিত দ্রব্য সামগ্রী এবং সেবার আর্থিক মূল্যকে GDP বলে ।
- GNP-Gross National Product (মোট জাতীয় আয়): এক বছরে GDP + বিদেশ থেকে প্রাপ্ত সম্পদ এবং সেবার মোট আর্থিক মূল্যকে GNP বলে। যেমন: রামিটেন্স রপ্তানি আয়, বৈদেশিক সাহায্য এবং অনুদান ।
- National Income (GNP) থেকে অপচয় বাবদ ব্যয়িত অর্থ বাদ দিলে যে অবশিষ্ট থাকে তাকে National Income বলে।
- Growth rate- প্রবৃদ্ধির হার: গত বছরের আয়ের তুলনায় বর্তমান বছরের আয়ের যে বৃদ্ধি হয় সেই বৃদ্ধির শতকরা হারকে প্রবৃদ্ধির হার বলে।
- Inflation-মুদ্রস্ফীতি: বাজারের একটি অবস্থা। বাজারে অর্থ সরবরাহ বৃদ্ধির ফলে দ্রব্য সামগ্রীর দাম যদি বেড়ে যায় এবং অর্থের মূল্য যদি কমে যায় সে অবস্থাকে মুদ্রাস্ফীতি বলে।
- Devaluation: ডলারের বিনিময়ে টাকার মূল্যমান কমিয়ে দেওয়াকে বলা হয় Devaluation এর মাধ্যমে রপ্তানিকে উৎসাহিত করা এবং আমদানিকে নিরুৎসাহিত করা হয়।
- Revenue Budget: রাজস্ব খাতের আয় ব্যয় এর হিসাবকে রাজস্ব বাজেট বলে ।
- Development Budget: উন্নয়ন খাতের ব্যয়ের হিসাবকে উন্নয়ন বাজেট বলা হয়। উন্নয়ন ব্যয়/বাজেট যে কর্মসূচির মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হয় তার নাম ADP- Annual Development Programme..
- Surplus Budget (উদ্বৃত্ত বাজেট) রাজস্ব খাতের আয় ব্যয়ের পার্থক্য কে উদ্বৃত্ত বাজেট বলে। এই বাজেটে আয় বেশি ব্যয় কম।
- Defeat Budget (ঘাটতি বাজেট) : ব্যয় বেশি এবং আয় কম হলে তাকে ঘাটতি বাজেট বলে।
- Supplementary Budget: আর্থিক বছরের শেষে সম্পূরক বাজেট করা হয়। অর্থ বছরের শেষে বাজেটের তুলনায় আয় ব্যয়ের ক্ষেত্রে যে বাজেট করা হয় তাকে সম্পূরক বাজেট বলে।
- নীট জাতীয় উৎপাদন (NNP): উৎপাদনকালীন যন্ত্রপাতি ক্ষয়, সময় ও শক্তি ক্ষয় প্রভৃতি অপচয় জনিত ক্ষয়ক্ষতিগুলো মোট জাতীয় উৎপাদন থেকে বাদ দিলে নীট জাতীয় উৎপাদন (Net National Product) পাওয়া যায়। এ থেকে একটি দেশের প্রকৃত আর্থিক অবস্থা জানা যায়। সুতরাং, নীট জাতীয় উৎপাদন- মোট জাতীয় উৎপাদন-ক্ষয় ক্ষতিজনিত অপচয়।
- মাথাপিছু আয়: মোট জাতীয় উৎপাদনকে দেশের মোট জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করলে মাথাপিছু আয় পাওয়া যায়। এটি একটি দেশের জনগনের জীবনযাত্রার মান নির্দেশ করে।
# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন
Read more